আজ বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদসহ সারা দেশের মসজিদ থেকে বিক্ষোভ করার ঘোষণা দিয়েছে বিভিন্ন ইসলামী দল এবং শীর্ষ আলেমরা।
মহানবী (সা.)-এর অবমাননাকারী নাস্তিক ব্লগারদের শাস্তি, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সব গেট খুলে দেয়া, আলেম-ওলামা ও গণহত্যা বন্ধসহ বিভিন্ন দাবিতে বাদ জুমা সর্বস্তরের আলেম-মুসল্লিদের সমন্বয়ে এই বিক্ষোভে ধর্মপ্রাণ মানুষকে শরিক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন ওলামারা। এদিকে বায়তুল মোকাররম মসজিদ থেকে ধর্মীয় দলগুলোর বিক্ষোভ ঠেকাতে কঠোর প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ, সরকারি দল ও ইসলামিক ফাউন্ডেশন। ফাউন্ডেশনের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত প্রতি শুক্রবার সকাল ১০টার মধ্যে বায়তুল মোকাররমে উপস্থিত থাকার নির্দেশ দিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির ডিজি সামীম মোহাম্মদ আফজাল। ৬ মার্চ স্বাক্ষরিত অফিস আদেশটির ব্যাপারে ফাউন্ডেশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। এছাড়া সাদা পোশাকে পুলিশ এবং সরকারি দলের লোকেরা মসজিদের ভেতরে অবস্থান করবে বলে জানা গেছে। এসব বাধা উপেক্ষা করেই আজ বায়তুল মোকাররমসহ সারা দেশের মসজিদ থেকে বিক্ষোভ করার
সিদ্ধান্তে অনড় রয়েছে ইসলামী দলগুলো।
খেলাফত আন্দোলন : বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রধান আমিরে শরিয়ত মাওলানা শাহ আহমাদুল্লাহ আশরাফ নাস্তিক ব্লগারদের শাস্তি ও দেশব্যাপী গণহত্যার প্রতিবাদে আজ সারা দেশে বিক্ষোভ পালনের জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, কারও হুমকি-ধমকিতে ইসলামী রাজনীতি বন্ধ করা যাবে না। ইসলামের দুশমন নাস্তিক ব্লগারদের বিচার না করা হলে সারা দেশে আগুন জ্বলে উঠবে। আন্দোলনের দাবানল আরও ছড়িয়ে পড়বে। তখন গুলি, জেল, জুলুম, নির্যাতন করে ইসলামী জনতাকে দাবিয়ে রাখা যাবে না। তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সঙ্গে ইসলামী রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই। বাম ও নাস্তিকদের পরামর্শে তৌহিদি জনতাকে হত্যা এবং আলেম-ওলামাদের গ্রেফতার করে এদেশ থেকে ইসলামী রাজনীতি বন্ধ করার স্বপ্ন সফল হবে না। সর্বস্তরের জনতা ও ওলামায়ে কেরাম ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইসলামবিদ্বেষী সরকারের পতনে একদফা আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। গতকাল বাদ আসর কামরাঙ্গীরচর মাদরাসায় কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা জাফরুল্লাহ খানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন। এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দলের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, সহকারী মহাসচিব মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী প্রমুখ।
শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম : ইসলামী ও সমমনা ১২ দলের আহ্বায়ক মাওলানা মুহিউদ্দিন খানসহ দেশের শীর্ষ আলেমরা এক বিবৃতিতে বলেছেন, আজ জুমার নামাজের পর ঈমানদার মুসলমানদের গণমিছিল সফল করতে হবে। মসজিদের তালা উন্মুক্ত না হলে নামাজ সহিহ হয় না। তাই নামাজের স্বার্থে বায়তুল মোকাররমের গেট খুলে দিতে হবে। অন্যথায় তৌহিদি জনতা গেট মুক্ত করে ছাড়বে। এতে বাধা দিলে সরকার গণদুশমনে পরিণত হবে।
ইসলামী ঐক্যজোট : ইসলামী ঐক্যজোটের নেতারা বলেছেন, জুলুম-নির্যাতন এবং গণহত্যার পথ বেছে নিয়ে সরকার দেশকে পরিকল্পিতভাবে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। তারা আজ দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানান। গতকাল বাদ আসর লালবাগের কার্যালয়ে ইসলামী ঐক্যজোট কেন্দ্রীয় কমিটির এক জরুরি সভায় নেতারা এসব কথা বলেন। ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী, মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ফজলুর রহমান, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াছেল প্রমুখ।
খেলাফত মজলিস : কতিপয় নাস্তিক-মুরতাদ ব্লগার কর্তৃক আল্লাহ, রাসুল (সা.) ও ইসলামের বিরুদ্ধে জঘন্য কটূক্তি ও ইসলামী রাজনীতি বন্ধের প্রতিবাদে আজ বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটসহ সারা দেশে সর্বস্তরের আলেম-ওলামা ও ইসলামী দলগুলোর আহ্বানে বাদ জুমার বিক্ষোভ কর্মসূচিকে সফল করার আহ্বান জানিয়ে খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেছেন, আলেম-ওলামা, মুসল্লিদের বিক্ষোভ সমাবেশে আবার হামলা হলে সরকারের পতন হবে। সরকার আজ ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিকদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তাই এখন পর্যন্ত ইসলাম অবমাননাকারীদের গ্রেফতার করেনি।
ঈমান ও দেশ রক্ষা আন্দোলন : ঈমান ও দেশ রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক আল্লামা নুর হোসাইন কাসেমীসহ শীর্ষ আলেমরা বলেছেন, দেশের বর্তমান সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে ঈমান ও দেশ রক্ষায় ইসলামী দলগুলো ও সর্বস্তরের তৌহিদি জনতার পক্ষ থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তোলার লক্ষ্যে আজ বাদ জুমা বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে শানে রাসুল (সা.) সমাবেশ আহ্বান করা হয়েছে। ঈমানি বলে বলীয়ান হয়ে এতে সবাইকে যোগ দিতে হবে।
জমিয়তে উলামা : জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস যে কোনো মূল্যে নাস্তিক-মুরতাদদের প্রতিহত করার ডাক দিয়ে বলেছেন, ৯০ ভাগ মুসলমানের এদেশে আল্লাহ-রাসুল, কোরআন-হাদিস নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না। তিনি ব্লগে মহনবী (সা.)-কে নিয়ে অশালীন কটূক্তি এবং তার সমর্থনকারীদের প্রতি তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে আজ নাস্তিক-মুরতাদদের বিরুদ্ধে সারা দেশের প্রতিটি মসজিদ থেকে বিক্ষোভ মিছিলের আহ্বান জানান। গতকাল বিকালে পল্টনের দলীয় কার্যালয়ে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের এক জরুরি সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ইসলামী আন্দোলন : ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, ইসলামী জনতার আন্দোলনে সরকার ভীত হয়ে মসজিদ গেট বন্ধ রাখার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা কোনোক্রমেই মেনে নেয়া যায় না। সরকারের ইসলামবিদ্বেষী মনোভাবের বিরুদ্ধে যখন দেশের আলেম সমাজ, ইমাম-খতিব-মুয়াজ্জিন সর্বোপরি ঈমানদার জনতা জেগে উঠেছে, ঠিক তখনই সরকারের ধর্মমন্ত্রীর মাধ্যমে আলেম-ওলামাদের ডেকে নিয়ে ইসলামী রাজনীতি না করার জন্য চাপ দিচ্ছে এবং ভয়ভীতি দেখাচ্ছে-এ অবস্থা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। তিনি অবিলম্বে মসজিদের সব গেট খুলে দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। গতকাল দুপুরে দলের কেন্দ্র ও ঢাকা মহানগরীর এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এছাড়া জাতীয় ফতোয়া বোর্ড, ৩৩টি ইসলামী সংগঠনসহ বিভিন্ন মহলের পক্ষ থেকে আজ সারা দেশে বিক্ষোভ সফলের আহ্বান জানানো হয়েছে।
সিদ্ধান্তে অনড় রয়েছে ইসলামী দলগুলো।
খেলাফত আন্দোলন : বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের প্রধান আমিরে শরিয়ত মাওলানা শাহ আহমাদুল্লাহ আশরাফ নাস্তিক ব্লগারদের শাস্তি ও দেশব্যাপী গণহত্যার প্রতিবাদে আজ সারা দেশে বিক্ষোভ পালনের জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, কারও হুমকি-ধমকিতে ইসলামী রাজনীতি বন্ধ করা যাবে না। ইসলামের দুশমন নাস্তিক ব্লগারদের বিচার না করা হলে সারা দেশে আগুন জ্বলে উঠবে। আন্দোলনের দাবানল আরও ছড়িয়ে পড়বে। তখন গুলি, জেল, জুলুম, নির্যাতন করে ইসলামী জনতাকে দাবিয়ে রাখা যাবে না। তিনি বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সঙ্গে ইসলামী রাজনীতির কোনো সম্পর্ক নেই। বাম ও নাস্তিকদের পরামর্শে তৌহিদি জনতাকে হত্যা এবং আলেম-ওলামাদের গ্রেফতার করে এদেশ থেকে ইসলামী রাজনীতি বন্ধ করার স্বপ্ন সফল হবে না। সর্বস্তরের জনতা ও ওলামায়ে কেরাম ঐক্যবদ্ধ হয়ে ইসলামবিদ্বেষী সরকারের পতনে একদফা আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়তে হবে। গতকাল বাদ আসর কামরাঙ্গীরচর মাদরাসায় কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা জাফরুল্লাহ খানের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন। এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন দলের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, সহকারী মহাসচিব মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী প্রমুখ।
শীর্ষ ওলামায়ে কেরাম : ইসলামী ও সমমনা ১২ দলের আহ্বায়ক মাওলানা মুহিউদ্দিন খানসহ দেশের শীর্ষ আলেমরা এক বিবৃতিতে বলেছেন, আজ জুমার নামাজের পর ঈমানদার মুসলমানদের গণমিছিল সফল করতে হবে। মসজিদের তালা উন্মুক্ত না হলে নামাজ সহিহ হয় না। তাই নামাজের স্বার্থে বায়তুল মোকাররমের গেট খুলে দিতে হবে। অন্যথায় তৌহিদি জনতা গেট মুক্ত করে ছাড়বে। এতে বাধা দিলে সরকার গণদুশমনে পরিণত হবে।
ইসলামী ঐক্যজোট : ইসলামী ঐক্যজোটের নেতারা বলেছেন, জুলুম-নির্যাতন এবং গণহত্যার পথ বেছে নিয়ে সরকার দেশকে পরিকল্পিতভাবে গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। তারা আজ দেশব্যাপী বিক্ষোভ কর্মসূচি পালনের আহ্বান জানান। গতকাল বাদ আসর লালবাগের কার্যালয়ে ইসলামী ঐক্যজোট কেন্দ্রীয় কমিটির এক জরুরি সভায় নেতারা এসব কথা বলেন। ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আবদুল লতিফ নেজামীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হাসানাত আমিনী, মহাসচিব মুফতি ফয়জুল্লাহ, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা ফজলুর রহমান, সহকারী মহাসচিব মাওলানা আহলুল্লাহ ওয়াছেল প্রমুখ।
খেলাফত মজলিস : কতিপয় নাস্তিক-মুরতাদ ব্লগার কর্তৃক আল্লাহ, রাসুল (সা.) ও ইসলামের বিরুদ্ধে জঘন্য কটূক্তি ও ইসলামী রাজনীতি বন্ধের প্রতিবাদে আজ বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটসহ সারা দেশে সর্বস্তরের আলেম-ওলামা ও ইসলামী দলগুলোর আহ্বানে বাদ জুমার বিক্ষোভ কর্মসূচিকে সফল করার আহ্বান জানিয়ে খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেছেন, আলেম-ওলামা, মুসল্লিদের বিক্ষোভ সমাবেশে আবার হামলা হলে সরকারের পতন হবে। সরকার আজ ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিকদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তাই এখন পর্যন্ত ইসলাম অবমাননাকারীদের গ্রেফতার করেনি।
ঈমান ও দেশ রক্ষা আন্দোলন : ঈমান ও দেশ রক্ষা আন্দোলনের আহ্বায়ক আল্লামা নুর হোসাইন কাসেমীসহ শীর্ষ আলেমরা বলেছেন, দেশের বর্তমান সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে ঈমান ও দেশ রক্ষায় ইসলামী দলগুলো ও সর্বস্তরের তৌহিদি জনতার পক্ষ থেকে ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ গড়ে তোলার লক্ষ্যে আজ বাদ জুমা বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে শানে রাসুল (সা.) সমাবেশ আহ্বান করা হয়েছে। ঈমানি বলে বলীয়ান হয়ে এতে সবাইকে যোগ দিতে হবে।
জমিয়তে উলামা : জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মুফতি মুহাম্মদ ওয়াক্কাস যে কোনো মূল্যে নাস্তিক-মুরতাদদের প্রতিহত করার ডাক দিয়ে বলেছেন, ৯০ ভাগ মুসলমানের এদেশে আল্লাহ-রাসুল, কোরআন-হাদিস নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র বরদাশত করা হবে না। তিনি ব্লগে মহনবী (সা.)-কে নিয়ে অশালীন কটূক্তি এবং তার সমর্থনকারীদের প্রতি তীব্র নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশ করে আজ নাস্তিক-মুরতাদদের বিরুদ্ধে সারা দেশের প্রতিটি মসজিদ থেকে বিক্ষোভ মিছিলের আহ্বান জানান। গতকাল বিকালে পল্টনের দলীয় কার্যালয়ে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের এক জরুরি সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
ইসলামী আন্দোলন : ইসলামী আন্দোলনের আমির ও চরমোনাই পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম বলেছেন, ইসলামী জনতার আন্দোলনে সরকার ভীত হয়ে মসজিদ গেট বন্ধ রাখার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা কোনোক্রমেই মেনে নেয়া যায় না। সরকারের ইসলামবিদ্বেষী মনোভাবের বিরুদ্ধে যখন দেশের আলেম সমাজ, ইমাম-খতিব-মুয়াজ্জিন সর্বোপরি ঈমানদার জনতা জেগে উঠেছে, ঠিক তখনই সরকারের ধর্মমন্ত্রীর মাধ্যমে আলেম-ওলামাদের ডেকে নিয়ে ইসলামী রাজনীতি না করার জন্য চাপ দিচ্ছে এবং ভয়ভীতি দেখাচ্ছে-এ অবস্থা কোনোভাবেই মেনে নেয়া যায় না। তিনি অবিলম্বে মসজিদের সব গেট খুলে দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান। গতকাল দুপুরে দলের কেন্দ্র ও ঢাকা মহানগরীর এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এছাড়া জাতীয় ফতোয়া বোর্ড, ৩৩টি ইসলামী সংগঠনসহ বিভিন্ন মহলের পক্ষ থেকে আজ সারা দেশে বিক্ষোভ সফলের আহ্বান জানানো হয়েছে।
No comments:
Post a Comment