শাহবাগের নস্তিকদের বিরুদ্ধে আন্দোলনের ঐক্যে ফাটল ধরাতে আলেম হত্যার কল্পিত নাটক
আল্লাহ ও রাসুল স:কে কটা করায় শাহবাগের নেতৃত্বে থাকা নাস্তিকদের বিরুদ্ধে গড়ে উঠা আন্দোলন থেকে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টির মাধ্যমে একাংশকে বিরত রাখার কৌশল হিসেবে আলেম হত্যা পরিকল্পনার কল্পিত এবং সাজানো নাটক সৃষ্টির অভিযোগ উঠেছে খোদ চট্টগ্রামের এক বিতর্কিত পুলিশ কর্মকর্তাও বিরুদ্ধে। প্রতিহিংসা এবং সরকারদলীয় ক্যাডারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে পুলিশের হাতে আটক হওয়া শিবির কর্মীদের পায়ে নিজ হাতে কাছ থেকে গুলি করে দেশ জুড়ে আলোচিত পাঁচলাইশ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ খোদ এই নাটকের পরিকল্পক বলে অভিযোগ উঠেছে। তাছাড়া যেসমস্ত আলেমদের হত্যার পরিকল্পনার নাটক সাজানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে এদের সকলেই মতাসীন মহাজোটের সহযোগী ইসলামী দল হিসেবে পরিচিত ইসলামী ফ্রন্টের সাথে সম্পৃক্ত। যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তারা এ ধরনের পরিকল্পনার বিষয় নাকচ করে দিয়ে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সম্মুখেই সাংবাদিকদের বলেছেন, বিভিন্ন স্থান থেকে ধরে এনে নির্যাতন করে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া পুলিশ যে স্থান থেকে তাদের গ্রেফতারের দাবি করেছে তাও মিথ্যা বলে আটককৃতরা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। পুলিশের দাবী এরা সবাই শিবিরের কর্মী। তবে চট্টগ্রাম মহানগর শিবির সভাপতি মশরুর হোসাইন আটককৃতরা শিবিরের কেউ নন বলে জানান।
এদিকে পুলিশের এক বিতর্কিত কর্মকর্তার এ ধরনের নাটকে (!) হতবাক নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক আলেম সমাজ। তাদের মতে একদিকে আলেম হত্যা পরিকল্পনার কথা বলে নাটক সাজানো হয়েছে, অন্যদিকে সরকারের পে জনমত গঠনের জন্য আজ বুধবার উপজেলা ভিত্তিক বিভিন্ন মসজিদের খতিব ও ইমামদের সাথে বৈঠক আহবান করেছে। এসবই যেন একই পরিকল্পনার ছকে বাধা এমন মন্তব্য করে একাধিক আলেম নয়া দিগন্তকে জানিয়েছেন, নিরীহ কয়েকজন মাদ্রাসা ছাত্রকে নির্যাতনের মাধ্যমে আলেম হত্যা পরিকল্পনার স্বীকারোক্তি আদায় করে বিভিন্ন মসজিদ কেন্দ্রিক গড়ে উঠা নাস্তিক এবং তাদের পৃষ্টপোষকতার অভিযোগে সরকারের বিরুদ্ধে গড়ে আন্দোলন যাতে জোরদার হতে না পারে সেজন্য এই কৌশল নেয়া হয়েছে। তবে তাতে সরকারের তেমন বেশি লাভ হবেনা বলে মন্তব্য করে কেউ কেউ বলেছেন, চট্টগ্রাম অঞ্চলে হত্যা পরিকল্পনার (?) জন্য যাদের নাম বলা হচ্ছে তাদের অনুসারী খতিব বা ইমামের সংখ্যা একেবারেই নগন্য সংখ্যক।
উল্লেখ্য, গত সোমবার কয়েকজন আলেম ওলামাকে হত্যা পরিকল্পনার অভিযোগে আট মাদ্রাসা ছাত্রকে আটক করেছে চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানা পুলিশ। আটচককৃতরা হলো আবদুর রহমান, মাহমুদুল হাসান, রেজাউল করিম, মো: ইউনুচ, জমির উদ্দিন, ওসমান গণি, আরিফুর রহমান ও আশরাফুল্লাহ। তাদের বিরুদ্ধেপাঁচলাইশ থানার এসআই মাসুদ পারভেজ বাদি হয়ে আলেমদের হত্যা প্রচেষ্টার অভিযোগে দন্ডবিধির ১২০/খ ধারায় একটি মামলা রুজু করেছেন। একই মামলায় আরও ৮ থেকে ১০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী হিসেবে উলে−খ করা হয়েছে। এই মামলায় তাদের রিমান্ডের আবেদন জানানো হবে বলেও থানা সুত্র জানিয়েছে।
ছাত্র শিবিরের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
এদিকে মঙ্গলবার একাধিক দৈনিক পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলে ১০ আলেম হত্যার পরিকল্পনার অভিযোগে ৮ শিবির কর্মী আটক শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়ে ইসলামী ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগরী উত্তর সভাপতি মসরুর হোসাইন, সেক্রেটারী নুরুল আমীন, চট্টগ্রাম মহানগরী দণি সভাপতি মহিউদ্দিন ও সেক্রেটারী এইচ এম সোহাইল গতকাল এক যৌথ বিবৃতি প্রদান করেন। উক্ত বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন- উল্লেখিভ সংবাদটি সম্পুর্ন মিথ্যা , ভিত্তিহীন ও সাজানো নাটক এবং গ্রেপ্তারকৃত আট মাদ্রাসা ছাত্রের সাথে ছাত্রশিবিরের নূন্যতম সম্পর্ক নেই। বিবৃতিতে বলা হয়, ইসলামী ছাত্রশিবির একটি গনতান্ত্রিক আদর্শিক ছাত্র সংগঠন। নিয়মতান্ত্রিক ও গনতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমে ছাত্রসমাজের সকল দাবি আদায়ে এবং বিরোধীদের সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবেলায় বিশ্বাসী। কোন ধরনের অগনতান্ত্রিক ও সস্ত্রাসী কার্যক্রমের সাথে ছাত্রশিবিরের কোন সম্পর্ক নেই। দশ আলেম হত্যার হিট লিষ্ট তৈরি ও গ্রেপ্তারকৃত ছাত্রদের সাথে ইসলামী ছাত্রশিবিরকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে ছাত্রশিবিরের আদর্শিক সৌন্দর্যকে বিনষ্ট করার ষড়যন্ত্র চলছে। যখন নাস্তিক শাহবাগী আন্দোলন কারীদের বিরুদ্ধে দলমত নির্বিশেষে সকল আলেমসমাজ এক কাতারে এসে নাস্তিকদের বিরোদ্ধে আন্দোলন শুরু করেছে ঠিক সেই সময় একটি ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে দেশব্যাপি তৌহিদী জনতার ঐক্যের আন্দোলনে ফাটল সৃষ্টি করার অপচেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছে একটি মহল । আওয়ামী বাকশালী, ফ্যাসিষ্ট সরকারের মদদপুষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তার মাধ্যমে এই নীল নকশার ষড়যন্ত্র করেছে। শুধু তাই নয় গ্রেপ্তারকৃতদের শিবির কর্মী হিসেবে স্বীকার করার জন্য সারা রাত নির্মম নির্যাতন করেছে এক বিতর্কিত পুলিশ কর্মকর্তা। বিবৃতিতে এই ষড়যন্ত্রমূলক, মিথ্যা, ভিত্তিহীন, সাজানো নাটকের উর্ধ্বে থেকে ঈমানী দায়িত্ব হিসেবে শাহবাগের নাস্তিকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য দেশের শীর্ষ আলেম ওলামা মাশায়েক ও সচেতন নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, শুধু মাত্র সারা দেশ ব্যাপি সাঈদী প্রিয় তাওহীদী জনতার আন্দোলনকে অন্য দিকে প্রভাবিত করার জন্য ষড়যন্ত্র মূলক পরিকল্পিতভাবে ছাত্রশিবিরকে জড়ানোর অপচেষ্ঠা চালানো হচ্ছে, গ্রেপ্তারকৃত মাদ্রাসা ছাত্রদের সাথে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাথে কোন ধরনের সর্ম্পক নেই। বিবৃতিতে এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয় এবং সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সকল ষড়যন্ত্রকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি কর হয়।
আল্লাহ ও রাসুল স:কে কটা করায় শাহবাগের নেতৃত্বে থাকা নাস্তিকদের বিরুদ্ধে গড়ে উঠা আন্দোলন থেকে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টির মাধ্যমে একাংশকে বিরত রাখার কৌশল হিসেবে আলেম হত্যা পরিকল্পনার কল্পিত এবং সাজানো নাটক সৃষ্টির অভিযোগ উঠেছে খোদ চট্টগ্রামের এক বিতর্কিত পুলিশ কর্মকর্তাও বিরুদ্ধে। প্রতিহিংসা এবং সরকারদলীয় ক্যাডারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে পুলিশের হাতে আটক হওয়া শিবির কর্মীদের পায়ে নিজ হাতে কাছ থেকে গুলি করে দেশ জুড়ে আলোচিত পাঁচলাইশ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাশ খোদ এই নাটকের পরিকল্পক বলে অভিযোগ উঠেছে। তাছাড়া যেসমস্ত আলেমদের হত্যার পরিকল্পনার নাটক সাজানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে এদের সকলেই মতাসীন মহাজোটের সহযোগী ইসলামী দল হিসেবে পরিচিত ইসলামী ফ্রন্টের সাথে সম্পৃক্ত। যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে তারা এ ধরনের পরিকল্পনার বিষয় নাকচ করে দিয়ে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সম্মুখেই সাংবাদিকদের বলেছেন, বিভিন্ন স্থান থেকে ধরে এনে নির্যাতন করে তাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দেয়া হচ্ছে। তাছাড়া পুলিশ যে স্থান থেকে তাদের গ্রেফতারের দাবি করেছে তাও মিথ্যা বলে আটককৃতরা সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। পুলিশের দাবী এরা সবাই শিবিরের কর্মী। তবে চট্টগ্রাম মহানগর শিবির সভাপতি মশরুর হোসাইন আটককৃতরা শিবিরের কেউ নন বলে জানান।
এদিকে পুলিশের এক বিতর্কিত কর্মকর্তার এ ধরনের নাটকে (!) হতবাক নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেক আলেম সমাজ। তাদের মতে একদিকে আলেম হত্যা পরিকল্পনার কথা বলে নাটক সাজানো হয়েছে, অন্যদিকে সরকারের পে জনমত গঠনের জন্য আজ বুধবার উপজেলা ভিত্তিক বিভিন্ন মসজিদের খতিব ও ইমামদের সাথে বৈঠক আহবান করেছে। এসবই যেন একই পরিকল্পনার ছকে বাধা এমন মন্তব্য করে একাধিক আলেম নয়া দিগন্তকে জানিয়েছেন, নিরীহ কয়েকজন মাদ্রাসা ছাত্রকে নির্যাতনের মাধ্যমে আলেম হত্যা পরিকল্পনার স্বীকারোক্তি আদায় করে বিভিন্ন মসজিদ কেন্দ্রিক গড়ে উঠা নাস্তিক এবং তাদের পৃষ্টপোষকতার অভিযোগে সরকারের বিরুদ্ধে গড়ে আন্দোলন যাতে জোরদার হতে না পারে সেজন্য এই কৌশল নেয়া হয়েছে। তবে তাতে সরকারের তেমন বেশি লাভ হবেনা বলে মন্তব্য করে কেউ কেউ বলেছেন, চট্টগ্রাম অঞ্চলে হত্যা পরিকল্পনার (?) জন্য যাদের নাম বলা হচ্ছে তাদের অনুসারী খতিব বা ইমামের সংখ্যা একেবারেই নগন্য সংখ্যক।
উল্লেখ্য, গত সোমবার কয়েকজন আলেম ওলামাকে হত্যা পরিকল্পনার অভিযোগে আট মাদ্রাসা ছাত্রকে আটক করেছে চট্টগ্রামের পাঁচলাইশ থানা পুলিশ। আটচককৃতরা হলো আবদুর রহমান, মাহমুদুল হাসান, রেজাউল করিম, মো: ইউনুচ, জমির উদ্দিন, ওসমান গণি, আরিফুর রহমান ও আশরাফুল্লাহ। তাদের বিরুদ্ধেপাঁচলাইশ থানার এসআই মাসুদ পারভেজ বাদি হয়ে আলেমদের হত্যা প্রচেষ্টার অভিযোগে দন্ডবিধির ১২০/খ ধারায় একটি মামলা রুজু করেছেন। একই মামলায় আরও ৮ থেকে ১০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামী হিসেবে উলে−খ করা হয়েছে। এই মামলায় তাদের রিমান্ডের আবেদন জানানো হবে বলেও থানা সুত্র জানিয়েছে।
ছাত্র শিবিরের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ
এদিকে মঙ্গলবার একাধিক দৈনিক পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলে ১০ আলেম হত্যার পরিকল্পনার অভিযোগে ৮ শিবির কর্মী আটক শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়ে ইসলামী ছাত্রশিবির চট্টগ্রাম মহানগরী উত্তর সভাপতি মসরুর হোসাইন, সেক্রেটারী নুরুল আমীন, চট্টগ্রাম মহানগরী দণি সভাপতি মহিউদ্দিন ও সেক্রেটারী এইচ এম সোহাইল গতকাল এক যৌথ বিবৃতি প্রদান করেন। উক্ত বিবৃতিতে নেতৃবৃন্দ বলেন- উল্লেখিভ সংবাদটি সম্পুর্ন মিথ্যা , ভিত্তিহীন ও সাজানো নাটক এবং গ্রেপ্তারকৃত আট মাদ্রাসা ছাত্রের সাথে ছাত্রশিবিরের নূন্যতম সম্পর্ক নেই। বিবৃতিতে বলা হয়, ইসলামী ছাত্রশিবির একটি গনতান্ত্রিক আদর্শিক ছাত্র সংগঠন। নিয়মতান্ত্রিক ও গনতান্ত্রিক আন্দোলনের মাধ্যমে ছাত্রসমাজের সকল দাবি আদায়ে এবং বিরোধীদের সকল ষড়যন্ত্রের মোকাবেলায় বিশ্বাসী। কোন ধরনের অগনতান্ত্রিক ও সস্ত্রাসী কার্যক্রমের সাথে ছাত্রশিবিরের কোন সম্পর্ক নেই। দশ আলেম হত্যার হিট লিষ্ট তৈরি ও গ্রেপ্তারকৃত ছাত্রদের সাথে ইসলামী ছাত্রশিবিরকে সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে ছাত্রশিবিরের আদর্শিক সৌন্দর্যকে বিনষ্ট করার ষড়যন্ত্র চলছে। যখন নাস্তিক শাহবাগী আন্দোলন কারীদের বিরুদ্ধে দলমত নির্বিশেষে সকল আলেমসমাজ এক কাতারে এসে নাস্তিকদের বিরোদ্ধে আন্দোলন শুরু করেছে ঠিক সেই সময় একটি ভিত্তিহীন অভিযোগ এনে দেশব্যাপি তৌহিদী জনতার ঐক্যের আন্দোলনে ফাটল সৃষ্টি করার অপচেষ্ঠা চালিয়ে যাচ্ছে একটি মহল । আওয়ামী বাকশালী, ফ্যাসিষ্ট সরকারের মদদপুষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তার মাধ্যমে এই নীল নকশার ষড়যন্ত্র করেছে। শুধু তাই নয় গ্রেপ্তারকৃতদের শিবির কর্মী হিসেবে স্বীকার করার জন্য সারা রাত নির্মম নির্যাতন করেছে এক বিতর্কিত পুলিশ কর্মকর্তা। বিবৃতিতে এই ষড়যন্ত্রমূলক, মিথ্যা, ভিত্তিহীন, সাজানো নাটকের উর্ধ্বে থেকে ঈমানী দায়িত্ব হিসেবে শাহবাগের নাস্তিকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার জন্য দেশের শীর্ষ আলেম ওলামা মাশায়েক ও সচেতন নাগরিকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়। বিবৃতিতে বলা হয়, শুধু মাত্র সারা দেশ ব্যাপি সাঈদী প্রিয় তাওহীদী জনতার আন্দোলনকে অন্য দিকে প্রভাবিত করার জন্য ষড়যন্ত্র মূলক পরিকল্পিতভাবে ছাত্রশিবিরকে জড়ানোর অপচেষ্ঠা চালানো হচ্ছে, গ্রেপ্তারকৃত মাদ্রাসা ছাত্রদের সাথে ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাথে কোন ধরনের সর্ম্পক নেই। বিবৃতিতে এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয় এবং সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সকল ষড়যন্ত্রকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি কর হয়।
No comments:
Post a Comment